আজকে আপনাদের এক বাংলাদেশীর প্রদেশে অসাধারন ক্রৃত্তির কথা। কিভাবে তিনি এ কাজ করেছেন।দক্ষিণ কুরিয়ার নায়ক মাহাববুব আলম ।অর্থ নৈতিক ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে পারি জমিয়েছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ায়। প্রবাসী শ্রমিক হয়েই পা রাখেন সেখানে। প্রবাসজীবনে বাংলাদেশীদের সাফল্যের নানান গল্প মাঝেমধ্যে শিরোনাম হয়। তবে মাহবুব অন্যরকম এক সাফল্যের নজির স্থাপন করেছেন। প্রবাসী শ্রমিক থেকে কোরিয়ান সিনেমার হিরো বনে গেছেন। যেমন তেমন নয় খুব ভালো সারা ইতিমধ্যে ফেলেছেন তিনি।
এখন পর্যন্ত ১৫ টি মত কোরিয়ান নাটক সিনেমা ও বিজ্ঞাপনে অভিনয় করেছেন। আন্তর্জাতিক এক গণমাধ্যমে মাহবুব শুনিয়েছেন তার এ পথ চলার গল্প।
১৯৯৯ সালে প্রবাসী শ্রমিক হিসেবে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যান মাহাববুব আলম। শুরুর দিকে প্রবাসীদের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করা শুরু করেন। পারে ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়েন বড়কর্তার সিনেমার অভিনেতা হিসেবে।
অভিনেতা হিসেবে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশী প্রবাসী শ্রমিক মাহাববুব আলম দক্ষিণ কুরিয়ার নায়ক।
তিনি জানান দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবাসী শ্রমিক হিসেবে আসার পর তার পরিকল্পনা ছিল দুই থেকে তিন বছর থাকবে সেখানে। তারপর দেশে চলে যাবেন কখনো চিন্তা করেনি যে এরকম পরিবর্তন আসবে বা এ ধরনের কাজ করতে পারবেন তিনি ।
প্রথমে তিনি প্রবাসী শ্রমিকদের সমস্যা সমাধানের জন্য ট্রেড ইউনিয়ন এর সাথে জড়িত হওয়ার চেষ্টা করেন। তাদের সমস্যা তুলে ধরে সমাধানের চেষ্টা করেন। যদিও সেটা খুব একটা সহজ ছিল না কারণ কোরিয়ায় তারা যতই রেলি করুক বা আন্দোলন সেটা কোনো গণমাধ্যমে প্রচার হতো না। তখন নিজস্ব মিডিয়া তৈরি করার পরিকল্পনা করেন।
তারপর ২০০৪ সাল থেকে বিভিন্ন প্রবাসীদের নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করে প্রবাসীদের দুর্দশা তুলে ধরেন। ছোট ছোট কাজ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করতে থাকেন।
এরপর “বান্ধবী” ছবির নায়ক হিসেবে ২০০৮ সালে কোরিয়ান ভাষায় নির্মিত বড় পর্দায় কাজ শুরু করেন মাহাববুব আলম। সোশ্যাল মিডিয়ায় টুকিটাকি কাজের করার কারণে সিনেমার পরিচালক তাকে চিনতেন। পরিচালক ও একজন নায়ক ছিলেন।
তিনি হ্যান্ডসাম ও কোরিয়ান ভাষায় অনর্গল কথা বলতে সক্ষম এবং ভিসা সংক্রান্ত কোনো সমস্যা নেই। ত মাহবুব নিজেই পরিচালককে জানালেন নায়কদের অভিনয়টা তিনি করতে চান।
পরিচালক মাহবুব কে দেখে জানান সবকিছুই ঠিকঠাক আছে কিন্তু ওজনটা খানিক কমাতে হবে। এরপরই মাহবুব দেড় মাসের ১৩ কেজি ওজন কমান। সেই থেকেই একের পর এক দর্শক নন্দিত কাজ করে চলেছেন তিনি।
তাদের পাথটা যতটা সহজে বলে ফেললাম ততটা ও মশ্রিন ছিল না। আন্তর্জাতিক উৎসবের তার অভিনীত ছবি দুটি পুরস্কার পায়। যার ফলে মিডিয়ায় বলাও হয় এই কালো চামড়া এখানে কেন দেশে যাও। কিছু থ্রেড কল ও পান তিনি । সে জন্যই তিনি তার মতো করেই কুরিয়ায় গুছিয়ে নিয়েছেন সব কিছু ।।।।।
যেনা করার পর তাকে বিয়ে করলে কি হয়?